💢ক|কিম|র স|থে ম|মি ফ্রী💋
আমার আর কাকিমার অবৈধ পরকিয়া সম্পর্ক শুরু হবার পর এক দুবার ভালো করে দুজন দুজনার কাছে এসেছি। বিছানায় নিয়ে কাকিমার আদরে শরীর জুড়িয়েছি। কিন্তু বেশ কিছু দিন কাকিমা কে কাছে পাচ্ছি না। বাড়িতে কোন সুযোগ হচ্ছে না। কাকিমার দিকে তাকালে বোঝা যায় সে ও শরীরের জ্বালায় কতটা মরিয়া হয়ে আছে। আর আমি ও রোজ হাত মেরে মাল ফেলে ফেলে পাগল হচ্ছি।
একদিন কাকিমা বলল সে দু দিনের জন্য বাপের বাড়িতে যাবে। তার বাবার বাড়িতে তার দাদা মানে আমার মামা একটা কাজে বাইরে গেছে দুদিনের জন্য মামি একা সাথে ছোট ছোট দুটো বাচ্চা। একা বাবিতে মামির বাচ্চা নিয়ে অসুবিধা হবে তাই কাকিমা দু দিনের জন্য ভাইয়ের বৌ এর কাছে দু দিন থাকবে।
কাকিমার বড় ছেলে যাবে না ও ক্লাস পাইভে পড়ে ও আমাদের ঘরে থাকবে। কাকিমা আর তার চার বছরের মেয়ে যাবে। আমাকে বলল তোমার তো কোন কাজ নেই চলো আমার সাথে। ঐ খানে আলাদা কাচারি ঘর আছে । মজা হবে । কাকিমা মা কে বললো বড় দি আমি রেইন রনি কে দুদিনের জন্য সাথে নিয়ে যাই। মা বললো ঠিক আছে।
পরদিন সকালে থেকে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি। কাকিমা খুব সাজুগুজু করতে লাগলো। অল্পের মধ্যে খুব সুন্দর করে সাজলো দেখে মনে হচ্ছে না দুই বাচ্চার মা। কাকিমা আজ আমার প্রেমিকা হয়ে আমার সাথে বের হতে চায়। কাকিমা আর আমার বয়সের পার্থক্য অনেক। কাকিমা ৩৪ বছরের আর আমি ১৮ বছর।
কাকিমা লাল সাড়ি লাল ব্লাউজ পড়েছে। কাকিমার দু*ধের গড়ন টা খুব ই সুন্দর এই কারনে তকে দারুন লাগে। আজ কাকিমা ব্লাউজের নিচে ব্রা পড়েছে। আমাকে ব্লাউজ টেনে ব্রার ফিতা দেখিয়ে বলল তোমার জন্য নতুন কিনেছি।।
গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির মধ্যে দিয়ে বেরিয়ে পোড়লাম। দুই ঘন্টার মতো লাগলো পৌছাতে। ঐ বাড়িতে উঠতে না উঠতেই খুব জোরে বৃষ্টি চলে আসলো।
হালকা ভিজে ও গেছি। কাকিমা বললো কাপড় বদলে নিতে। আমি কাপড় বদলে বসতেই মামি খাবার দিলো। খাওয়ার পর কিছু সময় গল্প করতে করতে আমার কেমন একটা ঘুম ঘুম পাচ্ছিল। মামি বলল রনি তুমি ঐ পাশের চৌকিতে শুয়ে পড়ো ঘুম দাও। কাকিমা বললো কাচারি ঘরে কে থাকে ? মামি বলল কেউ থাকে না। কাকিমা বললো রনি কে ঐ ঘরে ঘুকাম এই ঘরে এত চিল্লাচিল্লি কিচিরমিচির করতাছে বাচ্চারা ঘুম হবে না। মামি বলল দাঁড়া আমি বাছানটা বিছায় দিয়ে আসি। মামি বিছানা করে দিয়ে এসে বললো রনি যাও। আমি গিয়ে দরজা না লাগিয়ে বিছানায় শুয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম। কিছু সময় পর একটা হাত আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে । কে জেন আমার শরীর স্পর্শ করে আছে। আমার ঠোঁটে কারো ঠোঁটে র স্পর্শ অনুভব করলাম। চোখ খুলে দেখলাম আমার কাকিমা। কাকিমা বলল বাইরে খুব বৃষ্টি এঘরে কেউ আসবে না। আমি বললাম মামি। কাকিমা বলল তোমার মামি আমাদের জন্য রান্না নিয়ে ব্যস্ত। এই বলতে বলতে কাকিমা আমার উপর শুয়ে পড়লো আমাকে জড়িয়ে ধরে আদর করতে লাগল আমার কপাল মুখে ঠোটে চুমু দিয়ে ভরিয়ে দিচ্ছে। আমি ও কাকিমা কে জরিয়ে ধরে চুমু খেতে লাগলাম। কাকিমার মতো এমন একটা সুন্দরী তাগড়া মহিলার স্পর্শে আমার শরীর দিয়ে আগুন বের হতে লাগলো। আমি কাকিমা কে জড়িয়ে ধরে মন ভরে আদর করতে লাগলাম। কাকিমা সাড়া পড়া ছিল । সাড়ি সরিয়ে বুকে ব্লাউজের উপর দিয়ে আদর দিতে দিতে মাই দুটো টিপতে লাগলাম। কাকিমা চোখ বন্ধ করে আমার আদর উপভোগ করতে লাগল। কাকিমার একটা ব্লাউজের বোতাম খুলে একটা মাই বের করে তার বোটা চুষতে চুষতে অন্য মাইটা টিপতে লাগলাম। এরপর কাকিমা কে কোল জোড়া করে আমার নিচে ফেলে একদম নিজের মধ্যে নিয়ে আদর করতে করতে তার নিচের কাপড় কোমর পর্যন্ত তুলে রানে নাভির নিচে ভো*দার পাশ দিয়ে হাত বুলাতে বুলাতে কাকিমা একপাল্টি দিয়ে আমাকে নিচে ফেলে সে উপরে উঠে আমার গেঞ্জি টা একটু তুলে আমার দুধের বোটায় চোষা দিলো। আহ দারুন অনুভুতি। এরপর আমার গেঞ্জি টা একটানে খুলে আমার ছোট ছোট দুধের বোঁটা চুষতে চুষতে এক হাত দিয়ে আমার প্যান্টের বোতাম খুলে আমার গরম ধো"নটা ধরে হাত বুলাতে লাগলো।
এবার কাকিমা নিচে নেমে আমার কোমরের কাছে বসে আমার জাঙিয়ার মধ্য থেকে ধো*ন টা বের করে প্রথমে ধো"নের উপর একটা কিস করলো। এরপরে আইসক্রিমের মতো একটা চাটা দিয়ে। পুরো ধো*নটা মুখে পুরে দিলো। চুষতে লাগলো। ধো*নের বিচি চুষতে লাগলো। আমি ও কাকিমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে কাকিমা চুষতে ই আছে।
কাকিমা ধো*ন চোষা ছেড়ে শরীর থেকে তার সব কাপড় সরিয়ে আবার ধো*ন চোষা শুরু করলো। কাকিমা পুরো লেঙটা। ফর্সা শরীর কেমন চকচক করছে। দেখেই লোভ হচ্ছে মনে হচ্ছে একটা পাকা ফল আমার কাকিমা তাকে পুরো ভোগ করে চেটে চুষে খাই।
আমি এক লাফ দিয়ে উঠে কাকিমা কে কোল জাপা করে শুয়ে দিয়ে তার শরীরের সব খানে জিভ দিয়ে চাটতে লাগলাম কাকিমা চোখ বন্ধ করে আহ আহ করতে লাগল। কাকিমা তার দু হাত উপর দিকে তুলে দিয়ে তার পুরো শরীরটা আমাকে চাটার জন্য দিলো আমি পেট থেকে চাটা শুরু করলাম। পেট বুক দুটো মাইয়ের মাঝে দুধের উপরে দুধের বোঁটা চুষতে চুষতে কামড়ে দিলাম। কামড় দিলেই কাকিমা ঊফফ করে উঠে। কাকিমার লোম কামানো চকচকে বোগলে চাটা দিতেই একটা নেশালি কড়া ঘ্রাণ নাকে এসে লাগল। উফ এই ঘ্রাণ টা চো*দার নেশা বাড়িয়ে দিলো।
এরপর আমি কাকিমার কাঁধ গলা পিট চাটতে চাটতে কাকিমা কে একবার এপিট ওপিট করতে করতে তার লদলদে পাছার উপর জিভ দিলাম। কি পা*ছারে। লদলদে পাছায় থাপ্পড় দিতে দিতে পা চাটতে চাটতে কাকিমার ভো*দার কাছে মুখ দিয়ে হালকা করে ভো"দার উপর জিভ দিতেই কাকিমা কেঁপে উঠলো। কাকিমা মার কোমর জোড়িয়ে ভো*দায় চাটা দিতেই কাকিমা শক্ত করে তার পা দিয়ে আমাকে চেপে ধরলো ভো"দার সাথে আমিও কাকিমার ভো*দায় জিভ ভরে দিয়ে চাটতেই আছি কাকিমা বলতে লাগলো ঊফফ রনি পাগল করে দিচ্ছ আমাকে। চো*দ রনি। আমাকে চু*দে মেরে ফেলো। উফফ খা*নকির ছে*লে চো"দ আমাকে। আমি কাকিমার ভো*দা ভালো করে চুষতে লাগলাম ভো*দা রসে ভোরে আছে একদম রসালো এখনই ধো*ন ঢুকানোর সময়। আমি আস্তে আস্তে কাকিমার পা দু দিকে দিয়ে কাকিমার মাঝে শুয়ে ধো*ন ভরে দিতেই কাকিমা আহ করে চোখ বন্ধ করে উফফফ দাও ভরে বলতে লাগলো আমি পুরো ধো*ন ভরে দিয়ে ঠাপাতে লাগলাম। চপ চপ শব্দ সাথে খাটটা ও খট খট শব্দ করতাছে, এখন দেখার কোন টাইম নাই শুধু চো*দার টাইম। আমি কাকিমা কে জোড়িয়ে ধরে কাকিমার দু*ধ চুষতে চুষতে কাকিমা কে ঠাপাতে লাগলাম। কাকিমা ঠাপ উপভোগ করতে করতে আমাকে চিৎ করে ফেলে দিয়ে । আমার ধো*নটা চোষা শুরু করলো এরপর আমার খাড়া ধো*নের উপর বসে আমাকে চো*দা শুরু করলো। নিজের মাই দুটো নিজে টিপতে টিপতে জিভ দিয়ে নিজের ঠোট চাটতে চাটতে আমার ধো*নের উপর বসে ঠাপ দিতে লাগল । আহ উন্মাদের মতো ঠাপাতে লাগল। পাঁচ মিনিট ঠাপাতেই কাকিমার শরীর দিয়ে ঘাম ঝরতে লাগল।
এরপর কাকিমা ডগি হয়ে বলল চো*দ চু*দে এইবার মা*ল ছেড়ে দে আমার ভো*দায় পানি এসে গেছে। আমি ধো*ন দিলাম ভো*দার ফুটায় আর একটা আঙ্গুল দিলাম পা*ছার ফুটায় । জোরে জোরে ঠাপে কাকিমা কেঁপে উঠছে। আর তার লদলদে পা*ছায় ঠাপ লেগে থপাস থপাস শব্দ হতে লাগলো। ।
আমি ও মাঝে মাঝে ধো*ন বের করে ফর্সা পা"ছায় থাপ্পর দিয়ে লাল করে আবার ধো*ন দিলেই কাকিমা উত্তেজনায় উহুহ করতে থাকে।
পাঁচ মিনিট একটানা ঠাপে আমার শরীর দিয়ে ঘাম ঝরতে লাগল আর ঠাপে কাকিমার মাই দুটো দুলতে আছে। পাঁচ মিনিট পর কাকিমা বলল তার রস এসে গেছে। ধো*ন বের করো। ধো*ন বের করতেই কাকিমার ভো*দা দিয়ে রস বের হতে লাগল। কাকিমা বললো ধো*ন টা মুখের কাছে আনো কাকিমা আমার ধো*নটা ধরে মুখ আর হাত দিয়ে এমন ভাবে চুষতে লাগলো আমি দুই চোষাতেই মা*ল ছেড়ে দিলাম কাকিমার হাতে মুখে মা*ল লেগে গেল। কাকিমা মাল জিভ দিয়ে এমন ভাবে চাটা দিলো মনে হলো অমৃত চাটা দিলো।
বলল রনি আজ কত শান্তি আর ভয় ছাড়া মজা পেলাম।।
কাচারি ঘরের পাশে ই রান্না ঘর মামি একা রান্না করছিল । আমাদের কর্মকান্ড উনি বুঝতে পারছিল কোন ভাবে। তাই বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে জানালার ফাঁক দিয়ে সব দেখছিলো আমরা কি করি।
আমাদের যখন সব হয়ে গেছে দুজন ক্লান্ত আর তৃপ্ত শরীর নিয়ে বিছানায় লুটিয়ে পড়লাম। আমার চোখ পড়লো জানালার দিকে। একজোড়া চোখ তাকিয়ে আছে। কাকিমা কে বললাম দেখো কে দেখতাছে আমাদের।
কাকিমা বলল কোথায় । আমি বললাম ঐ যে জানালায়। কাকিমা তাকিয়ে বুকে কাপড় টেনে শরীর ঢেকে বললো কে বৌ দি নাকি। ওপাশ থেকে বলল দরজা খোল । আমি প্যান্ট টা পরে দরজা খুলতেই মামি ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে বলল আমার কাকিমা কে। কি রে তুই এটা কি করলি ছেলের বয়সী রনি র সাথে তুই এসব করিস। কাকিমা মাথা নিচু করে আছে। আমি একপাশে মাথা নিচু করে আছি। মামি বলল তোদের কত সুন্দর সংসার দুই সন্তান তোর আর এসব করিস তুই। কত দিন ধরে চলতাছে এসব। কাকিমা বলল ছয় মাস। মমি বলে আর কতবার এসব করলি । কাকিমা বলল তিন বার।
মামি বলল এসব কেন করিস রনি তোর অর্ধেক বয়স কত ছোট ওকে কেন নষ্ট করলি।
কাকিমা বলল কি করব বৌদি তোমার দুলাভাই কাছে থাকে না। শরীর এর জ্বালা তো বোঝ তুমি । জানিনা রনির সাথে কি ভাবে কি হয়ে গেছে।
কাকিমা বলল বৌদি কি করব এখন তুমি ও তো একা থাকো দাদা কাছে থাকে না তোমার ও তো এই জ্বালা। মামি বলে আমার জ্বালা তবে আমি সহ্য করি তোমার মতো করতাছি না নষ্টামি।
আমি বললাম মামী যা হয়েছে আর কেউ জানেনা আপনি ছাড়া প্লিজ কাউকে বলবেন না।
কাকিমা বললো বৌদি তুমি চাইলে রনি তোমার জ্বালখ ও মিটাতে পারবে ।
মামি আমার কাকিমা কে একটা থাপ্পর দিয়ে বলল অসভ্য নিজে নষ্টামি করিস আর এখন আমাকে ও বলতাছিস করতে। আমি বললাম মামি রাগ করবেন না। কাকিমা ঠিক ই বলেছে। এই বলে কমি মামি কে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরেতেই মামি বলল রনি ছাড় ভালো হচ্ছে না কিন্তু। আমি মামির পেট আর কোমরে হাত দিয়ে পা*ছা চেপে ধরছিলাম। আমার স্পর্শে মামির মধ্যে একটু পরিবর্তন আসছে একটু নরম গলায় বলল দেখ এসব ঠিক না। কাকিমা বলল বৌদি তুমি না বললে কার কেউ জানবে না।
মামি কিছু সময় চুপ করে থেকে আস্তে করে বিছানায় বসলো আমাকে বসতে বলল এরপর আমাকে আর কাকিমা মা কে দু হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে বলল। ঠিক আছে আজ রাতে হবে। এই বলে আমার মুখে একটা চুমু আর কাকিমার মুখে একটা চুমু দিয়ে। বলল এখন তোরা ফ্রেস হয়ে নে। আমার রান্না প্রায় শেষ এসব নিয়ে রাতে কথা হবে। এই বলে মামি চলে গেলো।
কাকিমা বলল রনি রনি আজ আবার মজা হবে একসাথে দুই মা*গির গু*দ ফাটাবি রাতে পারবি তো। আমি বললাম পারবো কাকিমা এই বলে দুজন দুজনকে জড়িয়ে কিছু সময় শুয়ে থাকলাম। ঐ ঘর থেকে মামি ডেকে বলল হয়েছে এখন দুজন ফ্রেস হয়ে খেতে আসো। কাকি মা বললো চলো উঠি।।
*****রাতের পর্ব পড়তে চাইলে কমেন্ট করো। পরের পর্ব খুব নোংরা কাকিমা আর মামিকে এক সাথে যে ভাবে চু"দলাম**
কমেন্ট করো দ্বিতীয় পর্ব - পেতে..!
0 Comments